Wednesday, 11 September 2019

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগের মিলাদ মাহফিল ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।


বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অভিভাবক দেশরত্ন শেখ হাসিনার জন্মমদিনে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগ মিলাদ  মাহফিল ও বৃক্ষরূপন কর্মসূচির আয়োজন করে
 বিগত ২৭ বছর বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত  ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কার্যক্রম স্থগিত ছিল ।।আজ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অভিভাবকের  জন্মদিনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ শাখা কর্তৃক  দোয়া মাহফিল ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের কার্যক্রমের সূচনা হয়,  উক্ত অনুষ্ঠানে  প্রধান  অতিথি হিসেবে  ছাত্রলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ শাহরিয়ার ফেরদোস হিমেল উপস্থিত ছিলেন, এছাড়াও শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক  সাধারন সম্পাদক ডাঃ মিজানুর রহমান কল্লোল ও ঢাকা জেলা চিকিৎসা বিজ্ঞান ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের উপ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান নাবিল,    ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের কর্মীরা উপস্থিত ছিল।
 ন্যাশনালের  ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর হাজারো স্মৃতি, ১৯২৫ সালে ব্রিটিশ আমলে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল প্রতিষ্টা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর চার বছরের মেডিকেল কোর্স (এলএমএফ) চালু হলেও পাকিস্তান আমলে ১৯৫৮ সালে ওই কোর্স বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২  সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ন্যাশনাল মেডিকেলকে চালু করেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমান নিজ অর্থায়নে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি আবার চালু করেন।  বঙ্গবন্ধুর হাজারও  স্মৃতিবিজরিত মেডিকেল কলেজে দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের কার্যক্রম ছিল স্থবির, কিন্তু বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানীর জন্মদিন উপলক্ষে আবার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু করা হলো।


উক্ত মিলাদ মাহফিলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী ও উনার রত্নগর্ভা মায়ের জন্য দোয়া করা হয়,আল্লাহ্  যেন উনাকে বেহেস্ত নসিব করে, এই কামনা করা হয়।

মোটর সাইকেল চালকদের প্রতি আহবান বিপ্লব সরকারের।

রংপুর পুলিশ সুপার, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সোনালী আর্জন, জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক, বিপ্লব কুমার সরকার মোটরসাইকেল চালকদের সচেতন হতে আহবান জানিয়ে তিনি  তাঁর ফেসবুক পেজে লিখেছেন….
” আপনি মটর সাইকেল চালাচ্ছেন ! নিরাপত্তার ব্যাপারে আপনি কতটুকু সচেতন ? আসুন জেনে নেই মোটর সাইকেল চালানোর কিছু নিয়ম কানুন ও তথ্য।
# আইনের ভয়ে নয়, নিজের সন্তান ও পরিবারকেভালবেসে হেলমেট পরিধান করে মোটর সাইকের চালান।
# সহযাত্রীর হেলমেট পরিধান নিশ্চিত করুন।
# গতি নিয়ন্ত্রনে রাখুন।
# ঝুঁকিপূর্ন ওবারটেক করবেন না।
# ফিডার রোড থেকে মহাসড়কে উঠার সময় থেমে ডানে-বামে দেখে নিন।
# স্ত্রী, সন্তানকে নিয়ে বেপরোয়া গতিতে মোটর সাইকেল চালাবেন না।
# মোটর সাইকেল চালাবার সময় মুঠোফেনে কথা বলবেন না।
# সর্বপোরি ট্রাফিক আইন মেনে চলুন।
ভূলে যাবেন না, বাড়ীতে আপনরি জন্য কেউ না কেউ অপেক্ষা করছে। দায়িত্বশীল হোন। নিজে বাঁচুন, পরিবার ও আত্মীয় স্বজনকে আনন্দে রাখুন।
-বিপ্লব কুমার সরকার বিপিএম (বার),পিপিএম; পুলিশ সুপার রংপুর “

সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়ক মহাসড়কে যান চলাচলে শৃঙ্খলা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রংপুর জেলা ট্রাফিক পুলিশের মটর সাইকেলে চালকদের মাঝে ট্রাফিক সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ শুরু করা হয়। সোমবার রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের পাগলাপীর এ সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরন করেন রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য বিপিএম, রংপুরের পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমান সরকার বিপিএম বার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু মারুফ হোসেন ফজলে এলাহী,জেলা ট্রাফিক পুলিশ ইন-চার্জ খান মোঃ মিজানুর ফাহমি।

Wednesday, 4 September 2019

ভাষানটেকের স্থানীয় ছেলে হিসেবে সজীব কে ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের শীর্ষ পদে দেখতে চায় তরুণ ছাত্র-যুবনেতারা।

সাবেক ছাত্রনেতা ভাষানটেকের প্রিয় মুখ যুব-ছাত্রনেতাদের পছন্দের ব্যাক্তি মীর হোসেন সজীব...ছাত্র অবস্থা থেকেই আওয়ামীলীগ এর জন্য সর্বদা নিজেকে উজার করে ইতিমধ্যে ভাষানটেকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে মীর হোসেন সজীব...মীর হোসেন সজীব বিগত জাতীয় নির্বাচন এবং সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নিজের ভুমিকা সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে তিনি সকলের মুখে প্রসংশার পাত্র হিসেবে জানান দিয়েছেন..মীর হোসেন সজীব ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের এর অন্যতম ইউনিট দক্ষিণ লালাসরাই ও টিনসেট ইউনিটের সভাপতি হিসেবে বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন...তিনি ভাষানটেকের স্থানীয় ছেলে হিসেবে এলাকার সকল আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ তাকে সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজে পাশে রাখে..মীর হোসেন সজীব কে সকল যুবনেতা এবং ছাত্রনেতারা ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগ এর দায়িত্বে দেখতে চায়...মীর হোসেন সজীবের সাথে কথা বলা জানা যায় তাকে যদি ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের দায়িত্ব দেওয়া তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কে বুকে লালন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন.

Tuesday, 3 September 2019

একজন সুজিত রায় নন্দী।


লিখেয়েছেন :- তানভীর হাসান নাবিল।
চাঁদপুর  জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের অজ পাড়া গ্রামে সুজিত রায় নন্দী জন্মগ্রহণ করেন । ছোট থেকেই আওয়ামী রাজনীতির প্রতি ছিল তার আলাদা টান, ছোটবেলায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে জড়িয়ে পড়েন ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে, ধীরে-ধীরে চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আজ তিনি আওয়ামী রাজনীতিতে এক অনন্য দৃষ্টান্ত।
ছাত্রলীগের রাজনীতির পাঠ চুকিয়ে তিনি আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৯৬৮ সালে তিনি চাঁদপুর জেলার বালিয়া ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন।
রাজনীতি শুরু করেন 198১সালের শেষের দিকে,১৯৮৪ নিজ ইউনিয়ন পরিষদের ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপর ভর্তি হন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ জগন্নাথ হল শাখার সদস্য নির্বাচিত হন, ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮৯-৯০ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ হল সংসদের এজিএস ও পরবর্তীতে জিএস নির্বাচিত হন। ১৯৯২ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সম্পাদক ও ১৯৯৪ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। নব্বইয়ের স্বৈরাচার আন্দোলনে তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, হয়েছেন জেল-জুলুম ও নানা নির্যাতনের শিকার, তবুও থেমে থাকেননি বর্ণাঢ্য এই রাজনীতিবিদ, ছাত্রলীগের রাজনীতির সকল পাঠ চুকিয়ে, আজ তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
1998 সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
2001 সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
এরপর আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে শুরু করেন মূল দলের রাজনীতি, আস্তে আস্তে মূল দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে যান।
2003 সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির  সহ-সম্পাদক নির্বাচিত হোন।
2009 সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
দুঃসময় অনেকে যেখানে দলের সাথে পল্টি নিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে পল্টি নিয়েছিলেন কিন্তু সুজিত রায় নন্দী ছিলেন সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম,
১/১১ তে তিনি রাজপথের সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, হয়েছেন বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার, তবুও নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা থেকে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে একপা বিচলিত  হননি।
রাজপথে দুর্দান্ত নেতৃত্বে পুরস্কারস্বরূপ 2012 সালে আবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
আওয়ামী লীগের 20 তম সম্মেলনে আবার তিনি ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান।জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসার পুরুষ্কার হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এই দায়িত্বটি অর্পণ করেন।

সুজিত রায় নন্দী শুধু একজন রাজনীতিবিদ না রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক অন্যান্য কার্যক্রমে তার উপস্থিতি ব্যাপক। নিজের এলাকার মানুষের কাছে তিনি দাদা হিসেবে পরিচিত।
আজ পর্যন্ত কোনো মানুষকে তিনি খালি হাতে ফিরিয়ে দেননি, যখন কেউ তার কাছে কোনো সাহায্যের আবেদন নিয়ে গিয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার এই সৈনিক তার নিজ সাধ্যের মধ্যে তা পূরণ করে দিয়েছেন।

প্রচারবিমুখ এই নেতা কখনো তার প্রচার করেননি, সবসময় পর্দার অন্তরালে থেকে করেছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চর্চা।
সবসব সময় প্রচার থেকে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছেন, অনেক নেতা যেখানে নিজেকে প্রচারে ব্যস্ত তিনি তার ব্যতিক্রম, তিনি চুপচাপ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ করার জন্য কাজ করে চলেছে চলেছেন দিনরাত।

বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তিনি।

জননেত্রী শেখ হাসিনার সিপাহসালার অন্যতম একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সুজিত রায় নন্দী, দলের দুঃসময়ে যেভাবে নিজের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন, দলের সুসময়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত।
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে,
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান,
    ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।