বাংলার 24
Friday, 24 April 2020
কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে কৃষকের ধান কেটে দিল ছাত্রলীগ কর্মীরা
সারাদেশে মৌসুমী ইরি-বোরো ধান কাটা শুরু হয়েছে। কিন্তু করোনায় বিপর্যস্ত জনজীবনে যানবাহন বন্ধ থাকায় ধান কেটে দেওয়ার শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে। এ অবস্থা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগসহ জেলা ছাত্রলীগের, উপজেলা, ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যারের নেতাকর্মীরা।
এরি ধারাবাহিকতায় কৃষকের ধান কেঁটে দিতে কৃষকের পাশে দাঁড়িয়েছে কুলিয়ারচর উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
জানা গেছে, কুলিয়ারচর উপজেলার ফরিদপুর ইউনিয়নের হতদরিদ্র্য কৃষকের জমির ধান কাটা থেকে শুরু করে, ধান বাঁধা এমনকি মাড়াই করতে সাহায্য করেছেন তারা।
Thursday, 26 December 2019
তাপসের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সহ লেখাপড়ার দায়ীত্ব নিলেন এসপি বিপ্লব কুমার সরকার..
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার রহিমাপুর খিয়ারপাড়া গ্রামের তাপস সরকার। লেখাপড়ার পাশাপাশি কাজ করেন ক্ষেতে-খামারে। বাবা পুতুল চন্দ্র সরকার আগে রংপুর শহরে ভাড়ায় রিক্সা চালাতেন, তিন বছর আগে সড়ক দূর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয়ে এখন শয্যাসায়ী। মা মালতী রানী অন্যের বাড়ীতে কাজ করেই কোন মতে সংসার চালান।
পারিবারিক দৈন্যদশা ও দারিদ্রতা জয় করে এবারে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে 'সি' ইউনিটে ভর্তি পরিক্ষা দিয়ে ২৯ তম স্থান অধিকার করেন তাপস । কিন্তু ভর্তির সুযোগ পেলেও কপালে চিন্তার ভাজ। আগামী ৫ জানুয়ারির মধ্যে ভর্তিপ্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। কিন্তু টাকার অভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারবেন কি না, সে বিষয়ে দুশ্চিন্তায় ছিলেন তাপস ও তাঁর পরিবার।
'সুযোগ পেয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিয়ে দুশ্চিন্তায় তাপস' দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ রংপুর জেলা পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকারের দৃষ্টিগোচরে আসলে তাপসের ভর্তি ও পড়াশোনার সকল দায়িত্ব নেয় তিনি।
বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রংপুর জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে ভর্তি বাবদ তাপস সরকার কে নগদ ১৫,০০০/-(পনের হাজার) টাকা প্রদান করেন পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার সরকার। এছাড়াও তিনি তার পড়াশুনার সকল দায়িত্ব নেন।
পুলিশ সুপার বিপ্লব সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তাপস বলে, 'আমার পরিবারের সামর্থ্য ছিলো না ভর্তি হওয়ার। আমি অনেক খুশি।'
তাপস সরকার তারাগঞ্জ উপজেলার ঘনিরামপুর বড়গোলা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২০১৬ সালে বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নিয়ে জিপিএ-৪.৮৩ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। ২০১৮ সালে তারাগঞ্জ ও/এ ডিগ্রি কলেজ থেকে বাণিজ্য বিভাগে থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পান জিপিএ-৪.৮৩।l
Sunday, 3 November 2019
জাতি হারিয়েছে চার সূর্যসন্তানকে, ইতিহাসের এক কালো অধ্যায়।
তানভীর হাসান নাবিলঃ-
আজ ৩রা নভেম্বর, ঐতিহাসিক জেলহত্যা দিবস। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের জঘণ্যতম ও বেদনাবিধুর একটি অধ্যায়। যে কয়েকটি ঘটনা বাংলাদেশকে কাঙ্খিত অর্জনের পথে বাধা তৈরি করেছে, তার মধ্যে এই দিনটি অন্যতম। বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ৩৯ বছর আগে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অভ্যন্তরীণ মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমেদ, ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। এই জাতীয় চার নেতাই বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহকর্মী হিসেবে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ গঠনের ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রাখেন। অসাম্প্রদায়িক প্রগতিশীল রাজনীতিতে বিশ্বাসী এই চার নেতা বাঙালি জাতীয়তাবাদ আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। আজ এই চার জাতীয়নেতার মৃত্যুদিন, মৃত্যুদিনে তাঁদের প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা।

উল্লেখ্য বঙ্গবন্ধুর আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণার পর পরই পাকিস্তানের সামরিক জান্তা ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে তাঁর ঐতিহাসিক ধানমন্ডির বাসভবন থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন সময় সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশ সরকারের মুজিবনগর সরকারের সমধিক পরিচিত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তাজউদ্দিন আহমেদ একটি স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কোটি কোটি বাঙালীর স্বাধীনতার স্বপ্ন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। বঙ্গবন্ধুর অপর ঘনিষ্ঠ সহযোগি এএইচএম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন মনসুর আলী আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনার ক্ষেত্রে নীতি ও কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট’ ঘাতকদের হাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হলে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর খন্দকার মোশতাক আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত সরকারে যোগদানের প্রস্তাব জাতীয় চার নেতা ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। এ কারণেই বঙ্গবন্ধুর মন্ত্রী সভার সবচাইতে ঘৃণিত বিশ্বাসঘাতক সদস্য হিসেবে পরিচিত এবং তৎকালীন স্বঘোষিত রাষ্ট্রপতি খন্দকার মোস্তাক আহমদের প্ররোচণায় এক শ্যেণীর উচ্চাভিলাসী মধ্যম সারির জুনিয়র সেনা কর্মকর্তারা প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী রাস্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, বাংলদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমদ, ত্রান ও পূর্ণবাসন মন্ত্রী এ এইচ এম কামরুজ্জামান এবং স্বরাস্ট্রমন্ত্রী মনসুর আলী কে গ্রেফতার করা হয়। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় ৩ রা নভেম্বর এই চার জাতীয় নেতাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি সেদিন জাতীয় চার নেতাকে শুধু গুলি চালিয়েই ক্ষান্ত হয়নি, কাপুরুষের মতো গুলিবিদ্ধ দেহগুলোকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে ক্ষত-বিক্ষত করে। ইতিহাসের এই নিষ্ঠুরতম হত্যার ঘটনায় শুধু বাংলাদেশের মানুষই নয়, স্তম্ভিত হয়েছিল গোটা বিশ্ব। কারাগারে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় এ ধরনের বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।
ঘটনার পরদিনই ৪ নভেম্বর তৎকালীন কারা উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি প্রিজন) আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় বলা হয়, রিসালদার মোসলেহ উদ্দিনের নেতৃত্বে চার-পাঁচজন সেনাসদস্য কারাগারে ঢুকে চার নেতাকে গুলি করে হত্যা করে। পরে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয়। গত ৩৫টি বছর ধরেই এ নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি চলছে। ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে উচ্চ আদালতের রায়ে আত্মস্বীকৃত খুনিদের প্রায় সবাই খালাস পাওয়ার পরও বিচারের দাবি এতটুকু কমেনি। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে জেলহত্যা মামলার প্রক্রিয়া পুনরুজ্জীবিত করে। আট বছরেরও বেশি সময় ধরে এর বিচার কাজ চলার পর গত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের সময়ে ২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর মামলাটির রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০ আসামির মধ্যে ১৫ জনের সাজা হয়। এর মধ্যে তিন সাবেক সেনা কর্মকর্তার ফাঁসি এবং ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। অন্যদিকে মামলার তদন্তে পাওয়া হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনার অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় যে পাঁচ আসামিকে খালাস দেয়া হয় তারা হচ্ছেন বিএনপি নেতা মরহুম কেএম ওবায়দুর রহমান, বিএনপি নেতা শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক মন্ত্রী মরহুম তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর এবং মেজর (অব.) খায়রুজ্জামান।

নানা চড়াই উৎরাই পার হয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিদের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়েছে। এখন দেশবাসী আশায় বুক বেঁধেছে, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মতো জেল হত্যাকাণ্ডের অধিকতর তদন্তের মাধ্যমে ঘাতকদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার হবে। হা হলেই দেশ হবে কলঙ্কমুক্ত। আজ এই চার জাতীয়নেতার মৃত্যুদিনে এটাই সকল বাঙ্গালীর প্রত্যাশা। মৃত্যুদিনে চার জাতীয় নেতার প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধা।
Saturday, 26 October 2019
জেলা যুবলীগের যুবরত্ন লিমনের উদ্যোগে রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক এর জন্মদিন পালন।
কিশোরগঞ্জ জেলা যুবলীগের জনপ্রিয় যুবরত্ন খ্যাত
জনপ্রিয় যুবনেতা সামিউল হাসান চৌধুরি লিমন এর উদ্যোগে, কিশোরগঞ্জ- ৪ আসনের এমপি, ভাটি বাংলার রূপকার, ভাটির সম্রাট, মহামান্য রাষ্ট্রপতির সুযোগ্য পুত্র, হাওরের কৃতিসন্তান রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক এর জন্মদিন পালন করা হয়। ঠিক ১২টা এক মিনিটে কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন করেন যুবলীগের জনপ্রিয় এই নেতা।
জনপ্রিয় যুবনেতা সামিউল হাসান চৌধুরি লিমন এর উদ্যোগে, কিশোরগঞ্জ- ৪ আসনের এমপি, ভাটি বাংলার রূপকার, ভাটির সম্রাট, মহামান্য রাষ্ট্রপতির সুযোগ্য পুত্র, হাওরের কৃতিসন্তান রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক এর জন্মদিন পালন করা হয়। ঠিক ১২টা এক মিনিটে কেক কেটে জন্মদিন উদযাপন করেন যুবলীগের জনপ্রিয় এই নেতা।
Tuesday, 15 October 2019
কিশোরগঞ্জের যুবরত্ন চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন।
একজন চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন, বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা যুবলীগের অন্যতম নেতা।
উনার জন্ম ইটনা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে, উনার পিতা লুৎফর রহমান চৌধুরী আওমীলীগের স্থানীয় রাজনীতির সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত, ছোট থেকেই বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনতে শুনতে তিনি বড় হোন, আস্থে আস্থে জড়িয়ে পড়েন ছাত্র রাজনীতি।
এক সময়ের তুখোড় জনপ্রিয় ছাত্রনেতা থেকে তিনি হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় যুবনেতা। কিশোরগঞ্জ জেলা যুবলীগের একজন সাদা মনের মানুষ রয়েছে, রয়েছে তার কর্মের অনেক গুন। যে গুনের কারনে তিনি পছন্দের সর্বজন গ্রহনযোগ্য তৃনমূল নেতাকর্মীসহ সর্বস্থরের জনসাধারনে মাঝে তিনি জনপ্রিয়। । একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ছুটে বেরিয়েছেন জেলা থেকে উপজেলা উপজেলা থেকে ইউনিয়ন থেকে ইউনিয়নে থেকে ওয়ার্ডে । নৌকার বিজয়ে তার ভূমিকা অবিস্মরনীয়। সকলের শ্রদ্ধাভাজন চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন।
ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন নির্বাচনী প্রতিটি প্রচার প্রচারনায়।
তার আপন বড় ভাই ইটনা উপজেলার বারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।
তিনি বর্তমানে কিশোরগঞ্জের প্রতিটি উপজেলার প্রতিটি থানায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি ইউনিয়নে প্রতিটি ইউনিটে, অনেক জনপ্রিয়, জনবান্ধব নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন।
দলের জন্য ত্যাগী নিবেদিত প্রান এই নেতা,যিনি নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন যার কাছে যে কেউ বিপদে পড়ে গেছে কোনো দিন খালি হাতে ফিরিয়ে দেন নি। সাদামনের এই মানুষটি সারাজীবন সকল লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করে যাচ্ছেন,শুধু নিরীহ নির্যাতিত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কিন্তু নিজের জন্য কিছুই করেন নি সব কিছু উজার করে বিলিয়ে দিয়েছেন মানুষের জন্য।
চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন প্রতিটা উপজেলার,ইউনিয়ন থেকে শুরু করে প্রতিটা ওয়ার্ডের জনমানুষের প্রাণের সাথে মিশে আছেন। গরীব-দুঃখী জনতাকে সবসময় বুকে টেনে নিয়েছেন লিমন। সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে সবার আগে এগিয়ে আসেন তিনি, সবার আগে পাওয়া যায় উনাকে।
এ বিষয়ে চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন এর কাছে কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন ''নিজেকে কখনো রাজনৈতিক নেতা ভাবি নি, বরং রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে দেশ ও জনগণের সেবা করে যাচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই''
উনার জন্ম ইটনা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে, উনার পিতা লুৎফর রহমান চৌধুরী আওমীলীগের স্থানীয় রাজনীতির সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত, ছোট থেকেই বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনতে শুনতে তিনি বড় হোন, আস্থে আস্থে জড়িয়ে পড়েন ছাত্র রাজনীতি।
এক সময়ের তুখোড় জনপ্রিয় ছাত্রনেতা থেকে তিনি হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় যুবনেতা। কিশোরগঞ্জ জেলা যুবলীগের একজন সাদা মনের মানুষ রয়েছে, রয়েছে তার কর্মের অনেক গুন। যে গুনের কারনে তিনি পছন্দের সর্বজন গ্রহনযোগ্য তৃনমূল নেতাকর্মীসহ সর্বস্থরের জনসাধারনে মাঝে তিনি জনপ্রিয়। । একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ছুটে বেরিয়েছেন জেলা থেকে উপজেলা উপজেলা থেকে ইউনিয়ন থেকে ইউনিয়নে থেকে ওয়ার্ডে । নৌকার বিজয়ে তার ভূমিকা অবিস্মরনীয়। সকলের শ্রদ্ধাভাজন চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন।
ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন নির্বাচনী প্রতিটি প্রচার প্রচারনায়।
তার আপন বড় ভাই ইটনা উপজেলার বারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।
তিনি বর্তমানে কিশোরগঞ্জের প্রতিটি উপজেলার প্রতিটি থানায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি ইউনিয়নে প্রতিটি ইউনিটে, অনেক জনপ্রিয়, জনবান্ধব নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন।
দলের জন্য ত্যাগী নিবেদিত প্রান এই নেতা,যিনি নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন যার কাছে যে কেউ বিপদে পড়ে গেছে কোনো দিন খালি হাতে ফিরিয়ে দেন নি। সাদামনের এই মানুষটি সারাজীবন সকল লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করে যাচ্ছেন,শুধু নিরীহ নির্যাতিত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কিন্তু নিজের জন্য কিছুই করেন নি সব কিছু উজার করে বিলিয়ে দিয়েছেন মানুষের জন্য।
চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন প্রতিটা উপজেলার,ইউনিয়ন থেকে শুরু করে প্রতিটা ওয়ার্ডের জনমানুষের প্রাণের সাথে মিশে আছেন। গরীব-দুঃখী জনতাকে সবসময় বুকে টেনে নিয়েছেন লিমন। সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে সবার আগে এগিয়ে আসেন তিনি, সবার আগে পাওয়া যায় উনাকে।
এ বিষয়ে চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন এর কাছে কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন ''নিজেকে কখনো রাজনৈতিক নেতা ভাবি নি, বরং রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে দেশ ও জনগণের সেবা করে যাচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই''
Tuesday, 8 October 2019
মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে স্বাগত জানিয়ে কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সংগ্রামী ছাত্রনেতা আব্দুল কাইয়ুম স্বপনের নেতৃত্বে বিশাল আনন্দ মিছিল।
ভার্টির শার্দুল, কিশোরগঞ্জ ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য রাষ্ট্রপতি এ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ মহোদয় এর আগমন উপলক্ষে এক বিশাল আনন্দ মিছিলের আয়োজন করা হয়। জানা যায়, আজ মঙ্গলবার দুপুর ১২ টায় কিশোরগঞ্জ জেলা কিশোরগঞ্জ ছাত্রলীগের অকুতোভয় ছাত্রনেতা আব্দুল কাইয়ুম স্বপনের নেতৃত্বে বিশাল এক আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি শহরের ফিসারী মোড় থেকে শুরু হয়ে আখড়াবাজার, রথখলা, গৌড়াঙ্গবাজার, কালীবাড়ি মোড় হয়ে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ করে। উল্লেখ্য যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সাহেব
আগামীকাল ৯ অক্টোবর (বুধবার) তার নিজ শহর কিশোরগঞ্জ সফরে আসবেন।তিনি কিশোরগঞ্জ সদর সহ ইটনা, মিঠামইন,তাড়াইল, অষ্টগ্রাম সফর করবেন।
আগামীকাল ৯ অক্টোবর (বুধবার) তার নিজ শহর কিশোরগঞ্জ সফরে আসবেন।তিনি কিশোরগঞ্জ সদর সহ ইটনা, মিঠামইন,তাড়াইল, অষ্টগ্রাম সফর করবেন।
Wednesday, 11 September 2019
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগের মিলাদ মাহফিল ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।
বিগত ২৭ বছর বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কার্যক্রম স্থগিত ছিল ।।আজ বাংলাদেশ ছাত্রলীগের অভিভাবকের জন্মদিনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ শাখা কর্তৃক দোয়া মাহফিল ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের কার্যক্রমের সূচনা হয়, উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ছাত্রলীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ শাহরিয়ার ফেরদোস হিমেল উপস্থিত ছিলেন, এছাড়াও শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ডাঃ মিজানুর রহমান কল্লোল ও ঢাকা জেলা চিকিৎসা বিজ্ঞান ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের উপ-প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক তানভীর হাসান নাবিল, ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের কর্মীরা উপস্থিত ছিল।
ন্যাশনালের ইতিহাসের সাথে জড়িয়ে আছে বঙ্গবন্ধুর হাজারো স্মৃতি, ১৯২৫ সালে ব্রিটিশ আমলে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল প্রতিষ্টা করা হয়। প্রতিষ্ঠার পর চার বছরের মেডিকেল কোর্স (এলএমএফ) চালু হলেও পাকিস্তান আমলে ১৯৫৮ সালে ওই কোর্স বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ন্যাশনাল মেডিকেলকে চালু করেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজ অর্থায়নে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালটি আবার চালু করেন। বঙ্গবন্ধুর হাজারও স্মৃতিবিজরিত মেডিকেল কলেজে দীর্ঘদিন ছাত্রলীগের কার্যক্রম ছিল স্থবির, কিন্তু বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানীর জন্মদিন উপলক্ষে আবার ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের কার্যক্রম শুরু করা হলো।
উক্ত মিলাদ মাহফিলে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানী ও উনার রত্নগর্ভা মায়ের জন্য দোয়া করা হয়,আল্লাহ্ যেন উনাকে বেহেস্ত নসিব করে, এই কামনা করা হয়।
মোটর সাইকেল চালকদের প্রতি আহবান বিপ্লব সরকারের।
রংপুর পুলিশ সুপার, বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সোনালী আর্জন, জগন্নাথ হল ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক, বিপ্লব কুমার সরকার মোটরসাইকেল চালকদের সচেতন হতে আহবান জানিয়ে তিনি তাঁর ফেসবুক পেজে লিখেছেন….
” আপনি মটর সাইকেল চালাচ্ছেন ! নিরাপত্তার ব্যাপারে আপনি কতটুকু সচেতন ? আসুন জেনে নেই মোটর সাইকেল চালানোর কিছু নিয়ম কানুন ও তথ্য।
# আইনের ভয়ে নয়, নিজের সন্তান ও পরিবারকেভালবেসে হেলমেট পরিধান করে মোটর সাইকের চালান।
# সহযাত্রীর হেলমেট পরিধান নিশ্চিত করুন।
# গতি নিয়ন্ত্রনে রাখুন।
# ঝুঁকিপূর্ন ওবারটেক করবেন না।
# ফিডার রোড থেকে মহাসড়কে উঠার সময় থেমে ডানে-বামে দেখে নিন।
# স্ত্রী, সন্তানকে নিয়ে বেপরোয়া গতিতে মোটর সাইকেল চালাবেন না।
# মোটর সাইকেল চালাবার সময় মুঠোফেনে কথা বলবেন না।
# সর্বপোরি ট্রাফিক আইন মেনে চলুন।
# সহযাত্রীর হেলমেট পরিধান নিশ্চিত করুন।
# গতি নিয়ন্ত্রনে রাখুন।
# ঝুঁকিপূর্ন ওবারটেক করবেন না।
# ফিডার রোড থেকে মহাসড়কে উঠার সময় থেমে ডানে-বামে দেখে নিন।
# স্ত্রী, সন্তানকে নিয়ে বেপরোয়া গতিতে মোটর সাইকেল চালাবেন না।
# মোটর সাইকেল চালাবার সময় মুঠোফেনে কথা বলবেন না।
# সর্বপোরি ট্রাফিক আইন মেনে চলুন।
ভূলে যাবেন না, বাড়ীতে আপনরি জন্য কেউ না কেউ অপেক্ষা করছে। দায়িত্বশীল হোন। নিজে বাঁচুন, পরিবার ও আত্মীয় স্বজনকে আনন্দে রাখুন।
-বিপ্লব কুমার সরকার বিপিএম (বার),পিপিএম; পুলিশ সুপার রংপুর “

সড়ক দূর্ঘটনা প্রতিরোধ এবং সড়ক মহাসড়কে যান চলাচলে শৃঙ্খলা বৃদ্ধির লক্ষ্যে রংপুর জেলা ট্রাফিক পুলিশের মটর সাইকেলে চালকদের মাঝে ট্রাফিক সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরণ শুরু করা হয়। সোমবার রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের পাগলাপীর এ সচেতনতা মূলক লিফলেট বিতরন করেন রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য বিপিএম, রংপুরের পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমান সরকার বিপিএম বার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবু মারুফ হোসেন ফজলে এলাহী,জেলা ট্রাফিক পুলিশ ইন-চার্জ খান মোঃ মিজানুর ফাহমি।
Wednesday, 4 September 2019
ভাষানটেকের স্থানীয় ছেলে হিসেবে সজীব কে ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের শীর্ষ পদে দেখতে চায় তরুণ ছাত্র-যুবনেতারা।
সাবেক ছাত্রনেতা ভাষানটেকের প্রিয় মুখ যুব-ছাত্রনেতাদের পছন্দের ব্যাক্তি মীর হোসেন সজীব...ছাত্র অবস্থা থেকেই আওয়ামীলীগ এর জন্য সর্বদা নিজেকে উজার করে ইতিমধ্যে ভাষানটেকে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে মীর হোসেন সজীব...মীর হোসেন সজীব বিগত জাতীয় নির্বাচন এবং সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নিজের ভুমিকা সঠিকভাবে কাজে লাগিয়ে তিনি সকলের মুখে প্রসংশার পাত্র হিসেবে জানান দিয়েছেন..মীর হোসেন সজীব ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের এর অন্যতম ইউনিট দক্ষিণ লালাসরাই ও টিনসেট ইউনিটের সভাপতি হিসেবে বর্তমানে দায়িত্বে রয়েছেন...তিনি ভাষানটেকের স্থানীয় ছেলে হিসেবে এলাকার সকল আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ তাকে সকল রাজনৈতিক ও সামাজিক কাজে পাশে রাখে..মীর হোসেন সজীব কে সকল যুবনেতা এবং ছাত্রনেতারা ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগ এর দায়িত্বে দেখতে চায়...মীর হোসেন সজীবের সাথে কথা বলা জানা যায় তাকে যদি ৯৫ নং ওয়ার্ড যুবলীগের দায়িত্ব দেওয়া তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ কে বুকে লালন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নিজেকে নিয়োজিত রাখবেন.
Tuesday, 3 September 2019
একজন সুজিত রায় নন্দী।
লিখেয়েছেন :- তানভীর হাসান নাবিল।
চাঁদপুর জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের অজ পাড়া গ্রামে সুজিত রায় নন্দী জন্মগ্রহণ করেন । ছোট থেকেই আওয়ামী রাজনীতির প্রতি ছিল তার আলাদা টান, ছোটবেলায় বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে জড়িয়ে পড়েন ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে, ধীরে-ধীরে চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আজ তিনি আওয়ামী রাজনীতিতে এক অনন্য দৃষ্টান্ত।ছাত্রলীগের রাজনীতির পাঠ চুকিয়ে তিনি আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
১৯৬৮ সালে তিনি চাঁদপুর জেলার বালিয়া ইউনিয়নে জন্মগ্রহণ করেন।
রাজনীতি শুরু করেন 198১সালের শেষের দিকে,১৯৮৪ নিজ ইউনিয়ন পরিষদের ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। এরপর ভর্তি হন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, ১৯৮৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ জগন্নাথ হল শাখার সদস্য নির্বাচিত হন, ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৮৯-৯০ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জগন্নাথ হল সংসদের এজিএস ও পরবর্তীতে জিএস নির্বাচিত হন। ১৯৯২ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সম্পাদক ও ১৯৯৪ সালে কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষা ও পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। নব্বইয়ের স্বৈরাচার আন্দোলনে তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, হয়েছেন জেল-জুলুম ও নানা নির্যাতনের শিকার, তবুও থেমে থাকেননি বর্ণাঢ্য এই রাজনীতিবিদ, ছাত্রলীগের রাজনীতির সকল পাঠ চুকিয়ে, আজ তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
1998 সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হন।
2001 সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের কাউন্সিলের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
এরপর আস্তে আস্তে ধীরে ধীরে শুরু করেন মূল দলের রাজনীতি, আস্তে আস্তে মূল দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে যান।
2003 সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সহ-সম্পাদক নির্বাচিত হোন।
2009 সালে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
দুঃসময় অনেকে যেখানে দলের সাথে পল্টি নিয়েছিলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে পল্টি নিয়েছিলেন কিন্তু সুজিত রায় নন্দী ছিলেন সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম,
১/১১ তে তিনি রাজপথের সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, হয়েছেন বিভিন্ন নির্যাতনের শিকার, তবুও নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা থেকে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে একপা বিচলিত হননি।
রাজপথে দুর্দান্ত নেতৃত্বে পুরস্কারস্বরূপ 2012 সালে আবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
আওয়ামী লীগের 20 তম সম্মেলনে আবার তিনি ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পান।জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আস্থা বঙ্গবন্ধুর প্রতি ভালোবাসার পুরুষ্কার হিসেবে জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির এই দায়িত্বটি অর্পণ করেন।
সুজিত রায় নন্দী শুধু একজন রাজনীতিবিদ না রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক অন্যান্য কার্যক্রমে তার উপস্থিতি ব্যাপক। নিজের এলাকার মানুষের কাছে তিনি দাদা হিসেবে পরিচিত।
আজ পর্যন্ত কোনো মানুষকে তিনি খালি হাতে ফিরিয়ে দেননি, যখন কেউ তার কাছে কোনো সাহায্যের আবেদন নিয়ে গিয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনার এই সৈনিক তার নিজ সাধ্যের মধ্যে তা পূরণ করে দিয়েছেন।
প্রচারবিমুখ এই নেতা কখনো তার প্রচার করেননি, সবসময় পর্দার অন্তরালে থেকে করেছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের চর্চা।
সবসব সময় প্রচার থেকে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছেন, অনেক নেতা যেখানে নিজেকে প্রচারে ব্যস্ত তিনি তার ব্যতিক্রম, তিনি চুপচাপ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ করার জন্য কাজ করে চলেছে চলেছেন দিনরাত।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন কমিটির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তিনি।
জননেত্রী শেখ হাসিনার সিপাহসালার অন্যতম একজন গুরুত্বপূর্ণ সদস্য সুজিত রায় নন্দী, দলের দুঃসময়ে যেভাবে নিজের সবটুকু উজাড় করে দিয়েছেন, দলের সুসময়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত।
বাংলায় একটা প্রবাদ আছে,
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান,
ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই।
Sunday, 25 August 2019
মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকরী কিশোরগঞ্জের কৃতি সন্তান মমিনুল ইসলাম।
মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকারী হিসেবে মমিনুল ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন। রবিবার (২৫ আগষ্ট) জেলা পুলিশের মাসিক অপরাধ সভায় মমিনুল ইসলামকে পুরস্কার ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।
অতিঃ পুলিশ সুপার মহিউদ্দিন এঁর সঞ্চালনায় মাসিক অপরাধ সভায় পুলিশ সুপার রিফাত রহমান শামীম, বিপিএম মানিকগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকারী হিসেবে মমিনুল ইসলামের -এর হাতে পুরস্কার হিসেবে ক্রেস্ট ও নগদ অর্থ তুলে দেন।
মাসিক অপরাধ সভায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সদর সার্কেল হাফিজুর রহমান, ডিএসবির এএসপি হামিদুর রহমান, অফিসার ইনচার্জ জেলা গোয়েন্দা শাখা, মানিকগঞ্জ সদর থানা, সিংগাইর থানা, হরিরামপুর থানা, ঘিওর থানা, সাটুরিয়া থানা, শিবালয় থানা, দৌলতপুর থানার অফিসার ইনচার্জগণ উপস্থিত ছিলেন।
Thursday, 22 August 2019
তরুণ প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় এক নাম আদম তমিজি হক।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তার বাবার ছোটবেলা থেকেই খুবই ঘনিষ্ঠতা ছিলেন। সেই সূত্রে পারিবারিকভাবেই তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত। তিনি বলেন, ‘আমি ৯ বছর বয়সে বিদেশ গমন করেছি এবং সেখানেই পড়াশোনা শেষ করেছি। কিন্তু মন পড়ে ছিল দেশে। সময় ও সুযোগ পেলেই দেশে চলে আসতাম। দেশ আমাকে সব সময়ই টানতো। আমি পারিবারিকভাবে দেশকে চিনেছি ও বুঝেছি বঙ্গবন্ধুর মাধ্যমে। আমার বাবার কাছ থেকে বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনেছি। আমার বাবার কলকাতায় লেখাপড়া করার সুবাদে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা সম্পর্ক তৈরি হয়। বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ, এটাই আমি আমার বাবার কাছ থেকে বুঝেছি। কারণ, বঙ্গবন্ধুই আমাদের দেশের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন।’
যে মানুষটি দেশের স্বাধীনতার জন্য নিজের সবকিছু উজাড় করে দিয়েছে সেই মানুষটিকে এই দেশের কিছু ষড়যন্ত্রকারী হত্যা করেছে। এই বিষয়টি সবসময়ই আমার মনকে পীড়া দেয়। তাই আমার লক্ষ্য ছিল, বিদেশে পড়াশোনা করলেও দেশে ফিরে বঙ্গবন্ধু যে সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন, সেই সোনার বাংলা গড়ার জন্য আমার পক্ষে যতটুকু সম্ভব আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি আইডল, ঢাকার দুই মেয়র যেখানে ডেঙ্গু দমনে ব্যর্থ সেইখানে আদম তমিজি হক ছিলেন অন্যরকম ভুমিকায়, দলীয় কোন পদ নেই শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুকে ভালবেসে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য তিনি ডেঙ্গু নিরসনে দিনরাত কাজ করে গেছেন।
তার এই কাজের জন্য তরুণ প্রজন্মের প্রশংসার সাগরে ভাসছেন। যেইখানে অনেক আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকার দুই মেয়ের ছবি তোলায় ব্যস্ত, এখানে তিনি ছবির পিছনে থেকে ডেঙ্গু নিয়ে কাজ করে গেছেন অনর্গলভাবে, দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ভালোবেসে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে, তিনি নিজ উদ্যোগে, ডেঙ্গুর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন।
তার এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছে বর্তমান তরুণ প্রজন্ম।
Subscribe to:
Posts (Atom)
জননেত্রী শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড দের মধ্যে ইসমাইল ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট অন্যতম। ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের কর্মী ছাড়াও লাখো মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। তিনি প্রতিদিন প্রায় ৫০০ গরীব লোকের খাবার ব্যবস্থা করেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য প্রতিটি ওয়ার্ডে তিনি অবিরত ছুটে চলেছেন।বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে, ভিষন ২০৪১ কে সামনে রেখে, তিনি মানুষের জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন অবিরত। এবার মেয়র নির্বাচনে তাই তৃণমূলের হাজারো কর্মী ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের আইকন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট কে মেয়র হিসেবে দেখতে চাই।
এ বিষয়ে দক্ষিন যুবলীগের সদস্য ও প্রভাবশালী যুবনেতা সাদ্দাম হোসেন তুহিন বলেন,
ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাই পরিশ্রমী একজন নেতা, তিনি দিন-রাত জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি কখনো এর প্রতিদান চাননি, আমরা যারা তৃণমূলের কর্মীরা আছি আমরা চাই ভাইকে এবার মেয়র হিসেবে দেখতে। আমাদের আস্থার বাতিঘর দেশরত্ন হাসিনা এবং দলীয় হাইকমান্ডের নিকট আমাদের আকুল আবেদন, এবার সম্রাটভাইকে যেন দল থেকে মেয়র হিসাবে মনোনয়ন দেয়া হয়।