একজন চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন, বর্তমানে কিশোরগঞ্জ জেলা যুবলীগের অন্যতম নেতা।
উনার জন্ম ইটনা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে, উনার পিতা লুৎফর রহমান চৌধুরী আওমীলীগের স্থানীয় রাজনীতির সাথে ওতপ্রোত ভাবে জড়িত, ছোট থেকেই বঙ্গবন্ধুর গল্প শুনতে শুনতে তিনি বড় হোন, আস্থে আস্থে জড়িয়ে পড়েন ছাত্র রাজনীতি।
এক সময়ের তুখোড় জনপ্রিয় ছাত্রনেতা থেকে তিনি হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় যুবনেতা। কিশোরগঞ্জ জেলা যুবলীগের একজন সাদা মনের মানুষ রয়েছে, রয়েছে তার কর্মের অনেক গুন। যে গুনের কারনে তিনি পছন্দের সর্বজন গ্রহনযোগ্য তৃনমূল নেতাকর্মীসহ সর্বস্থরের জনসাধারনে মাঝে তিনি জনপ্রিয়। । একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ছুটে বেরিয়েছেন জেলা থেকে উপজেলা উপজেলা থেকে ইউনিয়ন থেকে ইউনিয়নে থেকে ওয়ার্ডে । নৌকার বিজয়ে তার ভূমিকা অবিস্মরনীয়। সকলের শ্রদ্ধাভাজন চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন।
ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন নির্বাচনী প্রতিটি প্রচার প্রচারনায়।
তার আপন বড় ভাই ইটনা উপজেলার বারবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান।
তিনি বর্তমানে কিশোরগঞ্জের প্রতিটি উপজেলার প্রতিটি থানায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি ইউনিয়নে প্রতিটি ইউনিটে, অনেক জনপ্রিয়, জনবান্ধব নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন।
দলের জন্য ত্যাগী নিবেদিত প্রান এই নেতা,যিনি নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন যার কাছে যে কেউ বিপদে পড়ে গেছে কোনো দিন খালি হাতে ফিরিয়ে দেন নি। সাদামনের এই মানুষটি সারাজীবন সকল লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করে যাচ্ছেন,শুধু নিরীহ নির্যাতিত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কিন্তু নিজের জন্য কিছুই করেন নি সব কিছু উজার করে বিলিয়ে দিয়েছেন মানুষের জন্য।
চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন প্রতিটা উপজেলার,ইউনিয়ন থেকে শুরু করে প্রতিটা ওয়ার্ডের জনমানুষের প্রাণের সাথে মিশে আছেন। গরীব-দুঃখী জনতাকে সবসময় বুকে টেনে নিয়েছেন লিমন। সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে সবার আগে এগিয়ে আসেন তিনি, সবার আগে পাওয়া যায় উনাকে।
এ বিষয়ে চৌধুরী সামিউল হাসান লিমন এর কাছে কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন ''নিজেকে কখনো রাজনৈতিক নেতা ভাবি নি, বরং রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে দেশ ও জনগণের সেবা করে যাচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই''
No comments:
Post a Comment