Thursday, 1 August 2019

জননেতা শাহে আলম মুরাদ।

একজন শাহে আলম মুরাদ, বর্তমানে  ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক।
জনপ্রিয় ছাত্রনেতা থেকে তিনি হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় জননেতা। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগে  একজন সাদা মনের মানুষ রয়েছে, রয়েছে তার কর্মের অনেক গুন। যে গুনের কারনে তিনি পছন্দের সর্বজন গ্রহনযোগ্য তৃনমূল  আ,লীগের নেতাকর্মীসহ সর্বস্থরের জনসাধারনে মাঝে তিনি জনপ্রিয়। । একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে  শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থীকে বিজয়ী করতে ছুটে বেরিয়েছেন ওয়ার্ড থেকে ইউনিট এ,ইউনিট থেকে ইউনিয়নে  , ওয়ার্ড  থেকে থানায় । নৌকার বিজয়ে তার ভূমিকা অবিস্মরনীয়। সকলের শ্রদ্ধাভাজন  শাহে আলম মুরাদ
ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন নির্বাচনী প্রতিটি প্রচার প্রচারনায়।আলহাজ্ব শাহ আলম মুরাদ ছাত্র জীবন থেকেই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর, ৭৫ পরবর্তী সময়ে, যাদের হাতে ছাত্রলীগের নেতৃত্ব ছিল, শাহ আলম মুরাদ ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম, ছাত্র রাজনীতির জন্য অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। ৭৫ ইং পরবর্তী সময়ে, যখন কেউ ছাত্রলীগ করার সাহস পেত না, ঐ সময় তিনি ছাত্রলীগের নীতিনির্ধারক ছিলেন, এজন্য তাকে অনেক রোষানলে পড়তে হয়েছে, হয়েছেন অনেক ষড়যন্ত্রের শিকার, হামলা, মামলা ছিল তার নিত্যদিনের সঙ্গী। এরপর আস্তে আস্তে রাজনীতির চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে, তিনি অভিভক্ত ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিনি যখন মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক, এখন সারাদেশে এরশাদ বিরোধী আন্দোলন শুরু হয়, তিনি এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে, সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। এ সময় তিনি  হামলার শিকার হন, আর মামলা ছিল নিত্যদিনের সঙ্গী। এসময় এরশাদ বিরোধী আন্দোলন করার জন্য, তিনি বেশ কয়েকবার জেলও খেটেছেন।
এরপর কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাথে যুক্ত ছিলেন অনেকদিন, রাজপথে থেকে লড়াই-সংগ্রাম করেছেন।
এরপর আস্তে আস্তে যোগ দেন আওয়ামী লীগের সাথে, রাজপথে লড়াই সংগ্রাম, ত্যাগ তিতিক্ষার পুরুষ্কারকার স্বরুপ, অভিভক্ত ঢাকা মহানগর আওমীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১/১১ তে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, দলের যখন দুঃসময়,তিনি তখন রাজপথে সামনে থেকে লড়েছেন, নেত্রী মুক্তি আন্দোলনে প্রথম ঢাকার জজ কোর্ট থেকে যে মিছিল হয়েছিল, তিনি তার সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, ফলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার ১ নাম্বার আসামি ছিলেন তিনি।
এরপর ২০১৬ সালে ঢাকা মহানগর বর্তমানে তিনি দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
তিনি বর্তমানে ঢাকার প্রতিটি ওয়ার্ডে, প্রতিটি ইউনিয়নে প্রতিটি ইউনিটে, প্রতিটি থানায় অনেক জনপ্রিয়, জনবান্ধব নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তুলেছেন।
  বার গ্রেফতার হামলা মামলা নির্যাতনের স্বীকার হয়েছেন। ত্যাগী নিবেদিত নেতা,যিনি নির্যাতিত নিপীড়িত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাচ্ছেন যার কাছে যে কেউ বিপদে পড়ে গেছে কোনো দিন খালি হাতে ফিরিয়ে দেন নি। সাদামনের এই মানুষটি সারাজীবন সকল লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে পরিচ্ছন্ন রাজনীতি করে যাচ্ছেন,শুধু নিরীহ নির্যাতিত মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য কিন্তু নিজের জন্য কিছুই করেন নি সব কিছু উজার করে বিলিয়ে দিয়েছেন মানুষের জন্য!
শাহে আলম মুরাদ ঢাকা দক্ষিনের প্রতিটা ওয়ার্ডের জনমানুষের প্রাণের সাথে মিশে আছে। গরীব-দুঃখী জনতাকে সবসময় বুকে টেনে নিয়েছেন শাহে আলম মুরাদ। সাধারণ মানুষের বিপদে আপদে সবার আগে এগিয়ে আসেন তিনি, সবার আগে  পাওয়া যায় উনাকে।


এ সম্পর্কে ২০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খায়রুজ্জামান ফারুক এর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, 
জননেতা শাহে আলম মুরাদ ভাই নিজেকে কখনো রাজনৈতিক নেতা ভাবেন নি বরং রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে দেশ ও জনগণের সেবা করেছেন। 

No comments:

Post a Comment